It’s Kinda a Funny Story: When Technology Surrenders to Laughter for Gopal’s Tricks
It’s Kinda a Funny Story
ধাপ ১: গ্রামের হঠাৎ খবর
একদিন সকালে গোপাল চায়ের কাপ হাতে বসে ভাবছেএই গ্রামের মানুষ এত ব্যস্ত কেন? এমন সময় হাজি কাকা দৌড়ে এসে বললেন, গোপাল, শুনেছ? আমাদের গ্রামে নাকি ওয়াই-ফাই আসছে! গোপাল চোখ বড় করে বলল, ওয়াই-ফাই আবার কী? গরুর নতুন জাত? হাজি কাকা গম্ভীর মুখে বললেন, না রে! এটা এমন এক জিনিস যা দেখা যায় না, কিন্তু সবাই ব্যবহার করে। গোপাল চমকে উঠে বলল, তাহলে তো এটা নিশ্চয়ই ভূতের আত্মীয়! হাজি কাকা বললেন,
ভূত নয়, ইন্টারনেট। গোপাল ভাবল, ভালোই তো যদি ভূত মোবাইল চালাতে পারে। তাহলে আমি কেন না? সেইদিনই সে সিদ্ধান্ত নিল—সে এই ওয়াই-ফাই নামের জিনিসের রহস্য উন্মোচন করবে। কিন্তু কে জানত, এই সিদ্ধান্তই তাকে পুরো গ্রামের সবচেয়ে মজার মানুষ বানিয়ে দেবে!
ধাপ ২: গোপালের প্রথম মোবাইল
পরদিন বাজারে গেল গোপাল। দোকানে গিয়ে বলল, ভাই, একটা মোবাইল দিন যাতে মানুষ দেখা যায়। দোকানি হাসতে হাসতে বলল, আপনি ভিডিও কলের কথা বলছেন? গোপাল বলল, না, আমি চাই মানুষ ভয় পেয়ে পালাক! দোকানি বলল, সেরকম মোবাইল এখনো বের হয়নি। গোপাল বলল, তাহলে এমন দিন যেটা ভয় পায় না। অবশেষে সে একটা দামি ফোন কিনল, কিন্তু চার্জ দিতে জানে না। রাতে চার্জ দেওয়ার জন্য প্লাগের বদলে সিগারেট লাইটার লাগিয়ে দিল! পট করে আওয়াজ হলো, ফোন ধোঁয়া ছাড়ল। বউ দৌড়ে এল বলল, ফোন পুড়ে গেল! গোপাল বলল, না রে, এখন এটা হিটার! পরদিন সবাই বলল, গোপালের ফোনই সবচেয়ে গরম মডেল! সেই থেকেই গোপাল গ্রামে বিখ্যাত স্মার্টফোনের প্রথম শহীদ হিসেবে।
(নেলসন ম্যান্ডেলার জীবনী এবং অনেক ত্যাগ স্বীকারের পর তিনার সফলতার গল্প জানতে এখানে ক্লিক করুন)
ধাপ ৩: ফেসবুক ফাটাফাটি কাণ্ড
নতুন ফোন ঠিক হতেই গোপাল খুলল ফেসবুক অ্যাকাউন্ট। নাম দিল Gopal the King। প্রোফাইলে লিখল আমি কাজ করি কম, ভাবি বেশি। প্রথম পোস্ট দিল, আজ গরুর চোখে রাজনীতির আগুন দেখলাম। মুহূর্তে পঞ্চাশটা লাইক! গোপাল উল্লসিত। কিন্তু বউ লাইক দিল না। গোপাল বলল, তুমি আমাকে আনফলো করেছ? বউ বলল, তুমি সারাদিন আমার সামনেই বসে থাকো, অনলাইনে আবার কেন? গোপাল রাগে পোস্ট দিল। স্ত্রী মানে—অফলাইনে ভালোবাসা, অনলাইনে শূন্যতা। পুরো গ্রাম হেসে কুটোপাটি! পরদিন গোপাল বলল, আমার পোস্টে এত লাইক কেন আসে জানো? কারণ আমি সত্যি বলি, বউয়ের সামনে! বউ উত্তর দিল, তোমার ফেসবুকই একদিন তোমার শেষ ঠিকানা হবে!
ধাপ ৪: অনলাইন প্রেমের বিপত্তি
একদিন গোপালের ইনবক্সে এক মেয়ের মেসেজ এলো হাই, ফ্রেন্ড হব? গোপাল ভাবল, বাহ! আমিও এখন হিরো! সে উত্তর দিল, হব অবশ্যই, কিন্তু আগে জানাও, তুমি কোন টাওয়ারে থাকো? মেয়েটি লিখল, আমি শহরে থাকি। গোপাল বলল, তাহলে তো তুমি অফলাইনে থাকবে! মেয়েটি জিজ্ঞাসা করল, আপনার বয়স কত? গোপাল বলল, যতক্ষণ ফোনে চার্জ থাকে, আমি তরুণ! মেয়েটি উত্তর দেওয়া বন্ধ করে দিল। গোপাল বলল, প্রেমও নেটওয়ার্কের মতো—একটু ঝামেলা হলেই ‘নো সার্ভিস! পরদিন গ্রামের ছেলেরা টিপ্পনী কাটল, গোপাল, প্রেমে ব্যান্ডউইথ শেষ! গোপাল হেসে বলল, না ভাই, শুধু কানেকশন দুর্বল!
ধাপ ৫: স্মার্ট কৃষক গোপাল
কৃষি অফিসার এলেন গ্রামে। বললেন, এখন সবাই মোবাইল অ্যাপ দিয়ে জমির ছবি তুলবে। গোপাল ভাবল, বাহ! তাহলে আমার গরুও সেলফি তুলবে! গরুর সামনে ফোন ধরতেই গরু ভয় পেয়ে দৌড়! ফোন কাদায় পড়ে ভিজে গেল। অফিসার রেগে বললেন, তুমি কী করলে? গোপাল শান্তভাবে বলল, স্যার গরু ফটোজেনিক না। অফিসার অবাক, তুমি কৌতুক করছ? গোপাল বলল, না স্যার, আমি এখন কমেডি ফার্মিং শুরু করেছি। পুরো মাঠে হাসির ঝড়। পরদিন সে ঘোষণা দিল, আগামী সপ্তাহে আমি ভিডিও করব গরুর সাথে সেলফি কেমন লাগে! সবাই হেসে বলল, গোপাল শুধু চাষ করে না, হাসিও ফলায়!
ধাপ ৬: ইউটিউব তারকা গোপাল
গোপাল খুলল ইউটিউব চ্যানেল Gopal Investigation। প্রথম ভিডিওর টপিক: গরু দুধ দেয়, না দুধ গরু দেয়? গ্রামজুড়ে হাসির ঝড়। দ্বিতীয় ভিডিও বানাল, বউ রেগে গেলে কীভাবে হাসাবে। শেষে বউ এসে চড় মারল, আর সে ভিডিও বন্ধ করতে ভুলে গেল। পুরো ঘটনাই ভাইরাল! মন্তব্যে কেউ লিখল, গোপালের বউই আসল কনটেন্ট ক্রিয়েটর! গোপাল খুশি হয়ে বলল, আমার বউই আমার প্রযোজক! বউ বলল, আর একবার আপলোড করলে আমি তোমার চ্যানেল ডিলিট করব। গোপাল উত্তর দিল, তাহলে আমি নতুন চ্যানেল খুলব ভৌতিক বউ অনলাইন! গ্রামের সবাই হেসে গড়াগড়ি।
ধাপ ৭: ব্যাংক কেলেঙ্কারি
একদিন গোপাল গেল ব্যাংকে মোবাইল ব্যাংকিং চালু করতে। ব্যাংকার বলল, আপনার এনআইডি দিন। গোপাল বলল, ওটা তো আমি ফেসবুকে দিয়েছি, ওখান থেকে দেখে নিন! ব্যাংকার অবাক। গোপাল আবার বলল, সবকিছুই অনলাইন, তাই ভাবলাম সরকারি কাজও ইনবক্সে হয়। ব্যাংকার রেগে বলল, আপনি ব্যাংককে মজা বানিয়ে ফেলছেন! গোপাল গম্ভীর মুখে বলল, না স্যার, আমি শুধু ট্রেন্ড ফলো করছি। শেষে ব্যাংকার মাথা নেড়ে বলল, আপনি ইতিহাস সৃষ্টি করবেন। গোপাল বলল, সেইটাই তো চাই! টাকা উঠাতে না পারলেও হাসি তুলতে তো পারি! সবাই হেসে ফেলল। কিন্তু বউ এসে সব টাকা নিজের একাউন্টে পাঠিয়ে দিল। গোপাল বলল, ব্যাংক ডাকাত নয়, ঘরেই সেভিংস থিফ!”
ধাপ ৮: ওয়াই-ফাইয়ের রহস্য
অবশেষে গ্রামে ওয়াই-ফাই চালু হলো। সবাই খুশি। কিন্তু কিছুক্ষণের মধ্যেই নেট চলে গেল। চেয়ারম্যান বললেন, কে পাসওয়ার্ড বদলেছে? দেখা গেল, গোপাল সেট করেছে guessitifyoucan। কেউই ঢুকতে পারল না। গ্রামের মাস্টার রেগে বললেন, এটা কী মজা? গোপাল বলল, বুদ্ধির পরীক্ষা নিচ্ছি। চেয়ারম্যান বললেন, তুমি আমাদের সংযোগ বন্ধ করেছ! গোপাল হাসল, সংযোগ তো আছে, শুধু পাসওয়ার্ড লুকানো। সবাই রেগে আবার হেসে ফেলল। বউ বলল, তুমি গ্রামে সবাইকে পাগল বানালে! গোপাল বলল, যেখানে নেট থাকে সেখানে মজা না
ধাপ ৮: গোপালের ফেসবুক বিপত্তি
গোপাল একদিন শুনল, সবাই ফেসবুকে ছবি দেয়, লাইক পায়। সে ভাবল, আমিও তারকা হব! তাই চাষার পোশাকে দাঁড়িয়ে সেলফি তুলল। কিন্তু ভুলে ক্যামেরা উল্টো করে রাখায় ছবিতে দেখা গেল শুধু নাক আর কপাল। সে পোস্ট দিল: গ্রামের হিরো গোপাল—চাষার গর্ব! এক ঘণ্টার মধ্যে ত্রিশটা হাসির ইমোজি আর কমেন্টে লেখা, ভাই ফোনটা সোজা ধরতে হয়! গোপাল রেগে গিয়ে লিখল, আমি শিল্পী, আমার দৃষ্টিভঙ্গি আলাদা! পরদিন সে নতুন পোস্ট দিল—একটা ধানক্ষেতে দাঁড়িয়ে লিখল, Working on green project. কিন্তু ইংরেজি ভুল করে লিখে ফেলল Greedy project! সারা গ্রাম হেসে উঠল, অনেকে জিজ্ঞেস করল, তুমি নাকি লোভী প্রকল্পে কাজ করছ? গোপাল বলল, ওসব বানান ভুল না, এটা মনের ভুল। পরে আবার সে সেলফিতে কুকুর নিয়ে পোজ দিল, কিন্তু কুকুরটিই ক্যামেরার সামনে হাঁচি দিল। ফলে ছবিতে কেবল কুয়াশার মতো ঝাপসা চেহারা। গোপাল বলল, এই ছবিতেই শিল্প আছে! গ্রামের লোকজন হাসতে হাসতে বলল, তুমি সত্যিই একমুখী প্রতিভা!
(অতিরিক্ত গরমের কারণে যে সমস্যা হয় এবং সমাধান জানতে এখানে ক্লিক করুন)
ধাপ ৯: গোপালের ইউটিউব যাত্রা
ফেসবুকে ব্যর্থ হয়ে গোপাল এবার ঠিক করল ইউটিউবার হবে। ক্যামেরা বসিয়ে বলল, স্বাগতম বন্ধুরা, আজ শেখাব কীভাবে গরুকে অনলাইনে বিখ্যাত করা যায়। সে গরুর গলায় ফুলের মালা পরাল, ভিডিও করল, কিন্তু ভুলে রেকর্ড বাটন চেপে রাখেনি! পুরোটা অভিনয় শেষ করে বলল, দারুণ হলো! যখন ভিডিও দেখতে গেল, স্ক্রিন কালো। আবার শুরু করল—এইবার গরু হঠাৎ হাঁচি দিয়ে গোপালের উপর থু থু ফেলে দিল। গোপাল চেঁচিয়ে উঠল, দেখো লাইভ রিঅ্যাকশন! এরপর সে নিজের ইউটিউব চ্যানেলের নাম রাখল গরু টিভি। প্রথম ভিডিওর টাইটেল দিল: Breaking News: Cow sneezes on Genius. ভিডিও ভাইরাল হলো, কিন্তু মানুষ হাসির চ্যানেল ভেবে সাবস্ক্রাইব করল। গোপাল গর্বে বলল, দেখো, হাসিও কিন্তু ব্যবসা! পরে এক সাংবাদিক এসে জিজ্ঞেস করল, আপনি কীভাবে এমন জনপ্রিয়? গোপাল গম্ভীরভাবে বলল, আমি কিছুই করিনি গরুই সব করেছে!
ধাপ ১০: গোপালের গ্রামীণ পুরস্কার
গোপালের এই সব কর্মকাণ্ডে গ্রামবাসীরা ঠিক করল, তাকে স্মার্ট গ্রাম অ্যাওয়ার্ড দেবে। মঞ্চে বড় ব্যানার ডিজিটাল গোপাল: প্রযুক্তির অগ্রদূত। গোপাল মাথা উঁচু করে বলল, আমি প্রমাণ করেছি, হাসিও উন্নয়নের অংশ। পুরস্কার হিসেবে তাকে দিল একটা পুরনো রেডিও, যেটা শুধু ঘড়ঘড় শব্দ করে। গোপাল সেটাকে বুকে জড়িয়ে বলল, এটাই প্রযুক্তির সুর! সবাই হাততালি দিল কেউ হাসল, কেউ মুগ্ধ হল। অনুষ্ঠানের শেষে গোপাল বক্তৃতা দিল, আজ আমি বুঝেছি—সবচেয়ে বড় স্মার্টনেস হলো নিজের ভুলে হাসতে পারা। গ্রামপ্রধান বলল, তুমি প্রযুক্তির রাজা না হলেও, আনন্দের রাজা! এরপর গোপাল বলল, চলো সবাই একটা সেলফি তুলি! আবার সে ফোন উল্টো ধরল, সবাই হেসে গড়াগড়ি। গ্রামের ইতিহাসে সেদিন লেখা হলো গোপাল: যে মানুষ প্রযুক্তিকে হাসির রঙে রাঙিয়ে দিল!
হাঁচি দিল। ফলে ছবিতে কেবল কুয়াশার মতো ঝাপসা চেহারা। গোপাল বলল, এই ছবিতেই শিল্প আছে! গ্রামের লোকজন হাসতে হাসতে বলল, তুমি সত্যিই একমুখী প্রতিভা!
ধাপ ১১: গোপালের স্মার্টফোন আবিষ্কার
একদিন গোপালের পুরনো ফোনটি হঠাৎ বন্ধ হয়ে গেল। সে ভাবল, যেহেতু আমি গ্রামের স্মার্ট মানুষ, আমি নিজেই নতুন ফোন বানাব! সে এক পুরনো রিমোট। একটা টর্চলাইট আর দুধের কৌটা নিয়ে জোড়া লাগাতে লাগাল। ঘণ্টার পর ঘণ্টা ধরে চেষ্টা করে অবশেষে বলল, এই নাও গোপালফোন ১.০! বন্ধুরা এসে জিজ্ঞেস করল, এতে কি কথা বলা যায়? গোপাল গর্ব করে বলল, না কিন্তু আলো জ্বালানো যায়! সে বলল, এটা রাতের অন্ধকারে ফোন খোঁজার জন্য ফোন! সবাই হেসে গড়াগড়ি খেতে লাগল। গোপাল বলল, তোমরা বুঝছ না, এটা ভবিষ্যতের প্রযুক্তি। গ্রামের এক ছেলে মজা করে বলল, তোমার ফোনে তো নেটওয়ার্কও আসে না! গোপাল হেসে বলল, ওটা আমার কৌশল—কেউ কল দিতে পারবে না, শান্তিতে ঘুমানো যাবে। সেদিন থেকে গ্রামবাসীরা গোপালের ফোনকে টর্চফোন নামে ডাকতে শুরু করল। গোপাল তাতেই খুশি, কারণ তার ফোন অন্তত চার্জ ছাড়া আলো তো দেয়!
ধাপ ১২: গোপালের আন্তর্জাতিক কীর্তি
একদিন জেলা অফিস থেকে খবর এল—গোপালের নাম নাকি গ্রামীণ উদ্ভাবক প্রতিযোগিতা-তে গেছে! সবাই অবাক। গোপাল গিয়ে বক্তৃতা দিল, আমি এমন একটি যন্ত্র তৈরি করেছি, যা কল করলে আলো জ্বলে! সবাই ভাবল, এ নিশ্চয় অদ্ভুত কোনো টেকনোলজি। বিচারকরা যন্ত্রটা দেখতে চাইলেন। গোপাল টর্চফোন বের করে বোতাম চাপল—আলো জ্বলে উঠল। হলভর্তি মানুষ হাসতে লাগল। একজন বিচারক বললেন, এই তো, এটাই সরল কিন্তু অসাধারণ! গোপাল ভাবল, দেখলে, আমার বুদ্ধি আন্তর্জাতিক! পুরস্কার হিসেবে তাকে দিল একটা সত্যিকারের স্মার্টফোন। গোপাল বলল, এই ফোনে তো টর্চ আছে! তাহলে আমি প্রথমেই ঠিক ছিলাম। গ্রামে ফিরে সে সবাইকে দেখিয়ে বলল, এটাই আমার আন্তর্জাতিক সনদ—হাসিও যে আবিষ্কার হতে পারে, তা আমি প্রমাণ করেছি। সেদিন থেকে গ্রামবাসীরা বলল, গোপাল শুধু হাসির নয়, আনন্দের রাষ্ট্রদূত!
এরকম বিষয়ে আরোও জানতে এই ওয়েবসাইটের সঙ্গেই থাকুন। এই ওয়েবসাইটে প্রতিদিন নিয়মিত নতুন নতুন বিষয় আপডেট হয়। এছাড়া এই ওয়েবসাইটে বিভিন্ন বিষয়ে পোস্ট রয়েছে যেমন: বিভিন্ন বস্তুর আবিষ্কার ঐতিহাসিক স্থানসমূহ, ছোটদের মজার রূপকথার গল্প, সাফল্য নিয়ে বিখ্যাত মনীষীদের উক্তি এবং স্ট্যাটাস, বিখ্যাত মনীষীদের সাফল্য জীবনকাহিনী, মজার মজার জোকস ও কৌতুক, ভূতের গল্প, শিক্ষনীয় গল্প, প্রেমের কাহিনী, কাব্য উপন্যাস,শরীর সুস্থ রাখার গুরুত্বপূর্ণ ডাক্তারদের টিপস, ইসলামিক হাদিস , ইসলামের ইতিহাস ইত্যাদি। এই ওয়েবসাইটের https://www.mahadistoryworld.com/